ঘুমের দাবিতে শরীরের ভাঁজ বিছনাগত হতেই
তুষার ঝড়ের মত ঝড়ে অঝড় কাব্যি
করোটির জেলে কাঁদে
ভাত দৌরাত্মের অভিনয়।
আহা! আরও একজন থাকে
ভালোবাসায় চেয়ে
তার নাম মহাশয় নিবৃত্তে সে একা রয়...
দেহ ভাঁজ বিছনাগত হতেই ঘুমটানে....,কাব্যি টানে.....,
প্রিয় ইশারা টানে.....
প্রিয় ইশারা টানে.....
ভেতরের একলা এক বাউল টানে...
এই একটা তো শরীর দেব আমি কয় জনে |
নিষিদ্ধ পুরুষ
অতগুলো চোখের ভিড়ে অন্ধকার বেঁধে
কি নিপুন ছুরিই না চালালে যৌবতী !
আমার তখন মরণের ডাক বাইরে দাঁড়িয়ে
আরোও একটি প্রেমের বুক উসখুস করছে
গরম জলের অপেক্ষায়।
নৈশ্বের নগরে নিষিদ্ধ পুরুষ তবুও
দুচারটে ডালপালা ভাঙলে হাত
ধরে কাঁদে কবুলের শাড়ি,
সংসারে কঠিন রসায়ন করে বায়না,
এ চন্দ্রগ্রস্থে দেখাকেই হবে তার মানষ পর্ব।
এখানে ওখানে বেবচ্ছেদ করে অন্য ঘরের
অন্য স্বর।
দিনের গোপন তারার মত করেই
মনান্দরে মরে
মরণের সর্বনাশ, ইচ্ছের সব নটবর।
নরকবাদের নষ্টামি
[ উৎসর্গ – কবি রফিক আজাদকে ]
কবি, কার কাছে কব এ কথা
রাস্তা ঘাটে অপিতার ছেলেরা আজকাল
উলঙ্গ আকাশে ডালে হাউসের পানি
ওদের কিছু কন, ওরা কি চায়?
দেশ? নাকি নরকবাদের নষ্টামি?
নৈশ্বের নির্বাস দিনের দারুণে সুখ
ছড়ালে
সরমেরা দ্রুত পালায় ইতিহাসের ভাঁজে।
কবি, ওই উচ্চারণ শুধুই কি- অডারি?
ওতে নাই কি সর্বসাকুল্যের কথা?
ভাত মানচিত্রের সেই চেনা ঙ্কার ধ্বনি
সময়ের পায়ে নমস্য দিয়ে ফিরে কি গেছে
রাজ পোষ্যে? তৃপ্তির অন্তরালে?
কবি, কার কাছে কব আজ এ দুঃখের
পদাবলি |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন