বৃষ্টিভোরের এই বারান্দা থেকে কাচপোকা পর্যন্ত আমি চিনি
বৃষ্টি ভোরের এই বারান্দা থেকে কাচপোকা পর্যন্ত আমি চিনিবাদামের ভিতর কিভাবে কিভাবে যেন জমেছে স্নান
ভিজছে বারান্দার ফ্রক বাদাম চিনছে না আয়তাকার খন্ডবুক
ক্রমশঃ
হাঁটু ডুবলে ঊঠে আসে দুঃখবাদী কাকঁড়ার দল
আমাকে ডাকল ওপাড়া পুরো গামারি বাগান
গোছালো নই
শ্যামলা শব্দে লিখছি কতকটা অগোছালো
চোখ চুরি গেলে সে এক বিশাল অন্ধকার
নানা প্রক্রিয়ায় রক্তাভ হচ্ছে আঙুল
কত আজব ছাতার গন্ধ বুড়ো মুড়িয়লার মত গলির মোড়ে মোড়ে
কত বেড়াল হিংসার স্পৃহায়
কারু মুখ গোছালো চিমনি
ঘুম থেকে উঠে মেখে নিচ্ছে চাবিডিমআলো
গোছানোর জন্য খুঁজছি হারানো কন্ঠস্বর
নদী গুনছি , সেভাবে পাচ্ছি না জল
বিকেলের মত কোনো কাচবেলায়
ডেকেছো বিকেলের মত কোনো কাচবেলায়
সাড়াগুলো হাঁটুমুড়ে যেন খোলে ঢুকে বসে আছে
সামান্য অস্ফুটে পড়ে যাচ্ছে কোনো আধপাকা ফল
ভীড়দুপুরে ফুলে ফুলে পুড়ছে নামটি
পাখির ওড়ার সাথে
কবে রাস্তা হারালো পা খুলে পড়ে গেল রুপো আঙুল
সারাদিনের স্নেহ
যখন মানুষের ক্রোধে মুখে মুখে ব্যর্থ হয়ে দীর্ঘশ্বাস
ফেলতে ফেলতে যাচ্ছি তুমি জল ছেটাচ্ছ নেশার
ডাকছো দুধের অনন্ত সর
সিঁড়ি উঠে গেলে
মুছতে মুছতে হোঁচট ভুলে হাসছে চাঁদ
সাড়াগুলো হাঁটুমুড়ে যেন খোলে ঢুকে বসে আছে
সামান্য অস্ফুটে পড়ে যাচ্ছে কোনো আধপাকা ফল
ভীড়দুপুরে ফুলে ফুলে পুড়ছে নামটি
পাখির ওড়ার সাথে
কবে রাস্তা হারালো পা খুলে পড়ে গেল রুপো আঙুল
সারাদিনের স্নেহ
যখন মানুষের ক্রোধে মুখে মুখে ব্যর্থ হয়ে দীর্ঘশ্বাস
ফেলতে ফেলতে যাচ্ছি তুমি জল ছেটাচ্ছ নেশার
ডাকছো দুধের অনন্ত সর
সিঁড়ি উঠে গেলে
মুছতে মুছতে হোঁচট ভুলে হাসছে চাঁদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন