আকাশফুল বাতাসলতা নদী। নদীর পাশে আবারও একটি ফুল, হলুদ। তিরতির করে কাঁপা তার পাপড়ি, নদীর শরীরের মতোই একাংশ কাকচক্ষুজল। ফুলটার গায়ে বিছার মতন নদীটাও যায় গড়িয়ে... সামনেই পৃথিবী। ওখানে নদীর খুব দরকার—সাগরের, ঝর্ণার, হিমালয়ের।
তারপর মেঘের ঋতু, বায়ুমণ্ডলের চুড়ি, মহাকাশের বেড়া ভেঙ্গেচুড়ে দূর্বার—ছুটছে। ঝাপিয়ে পড়ছে নদী, হ্যারিকানের মতো পাখা ঝাপটে ফিরে যাচ্ছে বাড়ি। ওখানেই ওকে মানায়—খরায়, বন্যায়। মাছের ভাগার মতো রাজ্য, বাণিজ্য শেষে তা হয়ে যায় বাড়ি। বাড়ি বলে তো—শ্রেষ্ঠাংশে ঝুলে থাকা বাদুড়ে খাওয়া পৃথিবী।
তারপর মেঘের ঋতু, বায়ুমণ্ডলের চুড়ি, মহাকাশের বেড়া ভেঙ্গেচুড়ে দূর্বার—ছুটছে। ঝাপিয়ে পড়ছে নদী, হ্যারিকানের মতো পাখা ঝাপটে ফিরে যাচ্ছে বাড়ি। ওখানেই ওকে মানায়—খরায়, বন্যায়। মাছের ভাগার মতো রাজ্য, বাণিজ্য শেষে তা হয়ে যায় বাড়ি। বাড়ি বলে তো—শ্রেষ্ঠাংশে ঝুলে থাকা বাদুড়ে খাওয়া পৃথিবী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন