সোনালী বিকেেল ভরা ভালবাসা
চুপিসারে খেলা করে উদাসী প্রহর
ঐ চোখের তারায় ______
শিহরিত লাল পলাশের বনে
বিলাসী বাতাসের আলতো ছোঁয়ায়।
দুজনার মাঝে গোধুলী লগন যেন
পূর্ণতা এনে দেয়,
অনেক কথার ফুলঝুরি পড়ে যেন
কম্পিত অধরে ,
বকুলের ঘ্রান মাখা তুলতুলে শরীরে ___
এলোমেলো চুল যেন ছুঁয়ে যায় চিবুকে।
মিষ্টি স্বাদে গরম চায়ে জমাট বাধা
অধর কাপে গভীর অভিশারে,
পৃথবীর যত সুখ উল্লাসিত হবে
স্বপ্নিল উদ্যানে।।
,
চুপিসারে খেলা করে উদাসী প্রহর
ঐ চোখের তারায় ______
শিহরিত লাল পলাশের বনে
বিলাসী বাতাসের আলতো ছোঁয়ায়।
দুজনার মাঝে গোধুলী লগন যেন
পূর্ণতা এনে দেয়,
অনেক কথার ফুলঝুরি পড়ে যেন
কম্পিত অধরে ,
বকুলের ঘ্রান মাখা তুলতুলে শরীরে ___
এলোমেলো চুল যেন ছুঁয়ে যায় চিবুকে।
মিষ্টি স্বাদে গরম চায়ে জমাট বাধা
অধর কাপে গভীর অভিশারে,
পৃথবীর যত সুখ উল্লাসিত হবে
স্বপ্নিল উদ্যানে।।
,
অন্যরকম ভালবাসা
শিউলি ফুলের ঘ্রান
নেবার মত মাদকতায়
তুমি যে আমার
অন্য রকম ভালোলাগা।
তুমি আমার নির্মান বা
ধংসের রহস্যপূর্ণ কাব্য,
জান কি তুমি?
তোমাকে স্পর্শ করবার
তীব্র আকুলতা নেই
কিন্তু নিঃস্ব আমি।
তোমাকে পেয়ে
হারানোর ভয়
নেইতো আর ।
তোমাকে পাওয়া না
পাওয়ার দন্ধ নেই,
তীব্রতা নেই, প্রচন্ডতা নেই
এমন কি হাহাকার ও নেই।
তুমি যে আমার অন্য রকম
অদ্ভুতুড়ে ভালবাসা।
অজস্র লোভে ক্ষনিকের
মুগ্ধতা নয় ।
আবেগের নাগর দোলায়
দুলে উঠা মিস্টি কথার
ফুলঝুরি ছড়ানো নয়,
দীর্ঘতম ধ্যানমগ্নে নয়।
শুধু সোডিয়াম আলোয়
নির্জনতায় পাশাপাশি
রিক্সায় বসে উড়ে বেড়ানো
এ আমার অন্য রকম
অদ্ভুত ভালবাসা ।
নীল কষ্ট
চৈত্র মাসে ভর দুপুরে
কড়া রোদে ঘামে ভিজে
তোমার অপেক্ষায় __
মাথার উপর রক্তরবি
বহ্নি শিখা ছড়ায়।
অস্থির মনে আগ্রহ নিয়ে
নির্বাক হয়ে দাড়িয়ে সেথায়,
আখিযুগল তাকিয়েছিল
চাতকের মত করে ক্ষনিক
দেখতে চাওয়ার মধুর যন্ত্রনায়।
দিনের স্বপ্ন লাগল মনে
তুফান দোলা দেয়,
কল্পনা গুলো উঁকিমারে
অন্তর জানালায়।
তোমায় নিয়ে ভাসব আমি
শুভ্র মেঘের ভেলায়___
গানের সুরে মাতাল করলে
ময়ুরকন্ঠী বীণায় ।
আচমকা যেন কালবৈশাখী
বিজুলী চমকায়____
অন্তর যে ভাঙল আজ
নীল কষ্টের বেদনায়
তোমার দেয়া কষ্ট তাই
দিন রাত্রি কাঁদায়।
গাছ
মনে পড়ে সেই পুরনো স্মৃতি
কখন যে লাগিয়েছি গাছ
মনে পড়ে কম,
শুধু পড়ে মনে ফুলেরা ফুটবে
ফুল ফোটার আনন্দে তাই
বিভোর হতাম।
নতুন মাটির রাস্তার দুপাশে
বাবার হাতে লাগানো সেই
শাল কড়ই আর সেগুনের ছায়া,
আজো বিমোহিত করে আগের মত ।
আজ কাল ইটপাথরের ইমারত গুলো
চোখে অন্ধকার লাগে,
আমার চেতনা বলে।
তোমার চোখে শরতের সাদা মেঘ
পেরিয়ে -
হেমন্তের প্রথম শিশির ফোটায়
কলাবতীর ভেজা পাপড়িতে
দেখেছি আমার হৃদয় নাচন।
হৈমন্তী কুয়াশার চাদর পেরিয়ে
উদাস হাওয়ায় নিঃসঙ্গতা বিলিন হয়েছে
তোমার স্বপ্নিল আবাহনে;
তোমার চোখে দেখেছি আমার সর্বনাশ
তোমার চোখেই দেখেছি আবার সুখ পাখিদের বাস।
চেনা ঘ্রান
এমন করে কি সময় কাটে
কাজ নেই বসে ভাবি,
দিন যায় রাত আসে
রাত শেষে খুঁজে ফিরি চেনা গন্ধ কি পাই?
কাঁঠালচাঁপার গন্ধ নয়
নয় গোলাপের গন্ধ,
রজনী বা জুই ফুলের
গন্ধ নয় _____অথচ
খুবই চেনা সেই গন্ধ,
আমার দিবা যামিনী
আর গোধুলীর সুখ।
নির্বাক হয়ে দাড়িয়ে সেথায়,
আখিযুগল তাকিয়েছিল
চাতকের মত করে ক্ষনিক
দেখতে চাওয়ার মধুর যন্ত্রনায়।
দিনের স্বপ্ন লাগল মনে
তুফান দোলা দেয়,
কল্পনা গুলো উঁকিমারে
অন্তর জানালায়।
তোমায় নিয়ে ভাসব আমি
শুভ্র মেঘের ভেলায়___
গানের সুরে মাতাল করলে
ময়ুরকন্ঠী বীণায় ।
আচমকা যেন কালবৈশাখী
বিজুলী চমকায়____
অন্তর যে ভাঙল আজ
নীল কষ্টের বেদনায়
তোমার দেয়া কষ্ট তাই
দিন রাত্রি কাঁদায়।
গাছ
মনে পড়ে সেই পুরনো স্মৃতি
কখন যে লাগিয়েছি গাছ
মনে পড়ে কম,
শুধু পড়ে মনে ফুলেরা ফুটবে
ফুল ফোটার আনন্দে তাই
বিভোর হতাম।
গোলাপি রঙে
আঙিনাতে কাঞ্চন আর শিউলি গাছের বাড়ি। নতুন মাটির রাস্তার দুপাশে
বাবার হাতে লাগানো সেই
শাল কড়ই আর সেগুনের ছায়া,
আজো বিমোহিত করে আগের মত ।
আজ কাল ইটপাথরের ইমারত গুলো
চোখে অন্ধকার লাগে,
আমার চেতনা বলে।
ফেলে আসা দিন
আনন্দ বিষাদের যুগল ফ্রেমে বন্দী অতিতের দিকে
একটিবার ফিরে তাকাও,
শুনতে পাবে …
সারাক্ষণ তোমাকেই খুঁজি ।
তুমি আজ ছায়া হয়ে সরে যাও দুর থেকে দূরে।
উজ্জ্বল আলো আর উৎসবের মিছিলে
আবারও হারাতে চায় মন
তোমার যে বর্ণালী মন আর কন্ঠের সুরে
ডেকেছিলে আমায় ভালোবাসার নীড়ে;
যদি পাই আবার ফিরে
সেই হারানো দিন
- জেনে রেখো তোমাতেই হবো বিলীন।
আনন্দ বিষাদের যুগল ফ্রেমে বন্দী অতিতের দিকে
একটিবার ফিরে তাকাও,
শুনতে পাবে …
সারাক্ষণ তোমাকেই খুঁজি ।
তুমি আজ ছায়া হয়ে সরে যাও দুর থেকে দূরে।
উজ্জ্বল আলো আর উৎসবের মিছিলে
আবারও হারাতে চায় মন
তোমার যে বর্ণালী মন আর কন্ঠের সুরে
ডেকেছিলে আমায় ভালোবাসার নীড়ে;
যদি পাই আবার ফিরে
সেই হারানো দিন
- জেনে রেখো তোমাতেই হবো বিলীন।
তোমার চোখে স্বপ্ন আমার
তোমার চোখে শরতের সাদা মেঘ
পেরিয়ে -
হেমন্তের প্রথম শিশির ফোটায়
কলাবতীর ভেজা পাপড়িতে
দেখেছি আমার হৃদয় নাচন।
হৈমন্তী কুয়াশার চাদর পেরিয়ে
উদাস হাওয়ায় নিঃসঙ্গতা বিলিন হয়েছে
তোমার স্বপ্নিল আবাহনে;
তোমার চোখে দেখেছি আমার সর্বনাশ
তোমার চোখেই দেখেছি আবার সুখ পাখিদের বাস।
চেনা ঘ্রান
এমন করে কি সময় কাটে
কাজ নেই বসে ভাবি,
দিন যায় রাত আসে
রাত শেষে খুঁজে ফিরি চেনা গন্ধ কি পাই?
কাঁঠালচাঁপার গন্ধ নয়
নয় গোলাপের গন্ধ,
রজনী বা জুই ফুলের
গন্ধ নয় _____অথচ
খুবই চেনা সেই গন্ধ,
আমার দিবা যামিনী
আর গোধুলীর সুখ।
বসার ঘরে শোবার ঘরে
বালিশে সোফাতে
ফ্যান লাইট সুইচে
সেই চেনা গন্ধ।
গন্ধকে বহুবার
খুঁজে ফিরি অথবা
বাতসে বৃষ্টির গন্ধ,
কোথাও ত কেউ
একা নই ___কিন্তু
চেনা গন্ধের কাছে
আমরা বন্দী সবাই ।
বালিশে সোফাতে
ফ্যান লাইট সুইচে
সেই চেনা গন্ধ।
গন্ধকে বহুবার
খুঁজে ফিরি অথবা
বাতসে বৃষ্টির গন্ধ,
কোথাও ত কেউ
একা নই ___কিন্তু
চেনা গন্ধের কাছে
আমরা বন্দী সবাই ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন